সম্ভবত বায়োলজি একমাত্র সাবজেক্ট যার বিদ্বেষী ছাত্রছাত্রীর সংখ্যা গণনা করে শেষ করা যায় না। বিশাল সংখ্যক ছাত্রছাত্রীকে সুযোগ দিলে বায়োলজি ব্যাপারটিই তারা সিলেবাস থেকে বাতিল করে দিতো। কেন এমন হয়? বায়োলজি সত্যিই কঠিন শব্দে ভরপূর সাবজেক্ট। এখানে ছোট্ট বিষয়গুলোতেও অগুণিত তথ্য, বিদ্ঘুটে শব্দ। এগুলো স্মরণ রাখা, বোঝা সহজ নয়। পরীক্ষায় ভালো করার জন্য আমরা বাধ্য হয়ে মুখস্ত করি, ছন্দ-কবিতার আশ্রয় নিই, এরপর ভুলে যাই। অথচ প্রতিটা শব্দের পেছনে ম্যাজিক্যাল অর্থ আছে। প্রতিটা বাক্যের পেছনে লজিক্যাল কনসেপ্ট আছে। প্রতিটা বিষয়ের একটা লজিক্যাল ব্লুপ্রিন্ট আছে। যে শব্দগুলোর ম্যাজিক বুঝতে পারবে, সে লজিকটাও ধরতে পারবে। শব্দ আর লজিক ধরতে পারলেই বায়োলজি বিজ্ঞানের সবচেয়ে প্রিয় সাবজেক্ট হয়ে যায়। আর কখনোই মুখস্ত করতে হবে না। চাইলেও ভুলে যাওয়া যাবে না। আগ বাড়িয়ে স্মরণ রাখার জন্য ছন্দ-কবিতার আশ্রয় নিতে হবে না। বায়োলজির লজিক যে বুঝতে পারে, বায়োলজি তাকে গিলে খায়। কখনো যদি মনে হয়- শব্দ মুখস্ত করবে না, কখনো যদি বই ছুড়ে ফেলতে ইচ্ছে হয়- টপিক না বুঝে মুখস্ত করবে না, কখনো যদি মনে হয়, বায়োলজি বোঝা তোমার কাজ নয়, কখনো যদি ইচ্ছে হয়, ছন্দ-কবিতা আর মুখস্তের বেড়াজাল থেকে বের হয়ে বায়োলজির ম্যাজিক জানতে; চলে এসো। বায়োলজি হেটার্সে তোমার নিমন্ত্রণ।
বায়োলজি, জিকে, ইংলিশ
মেডিকেল
ভার্সিটি
ডেন্টাল
শর্ট সিলেবাস
ডিটেইলড কোর্স
ক্লাস ও পরীক্ষা
শর্ট সিলেবাস
ডিটেইলড কোর্স
ক্লাস ও পরীক্ষা
যখন বায়োলজি হেটার্সের সাথে পরিচয় হলো, তখন আমি রিক্তহস্ত উদ্ভ্রান্ত এক যুবক, যে অনিশ্চিত ভবিষ্যতের দিকে সহায়-সম্বলহীন হয়ে এগিয়ে যাচ্ছিল। সেই অজ্ঞতার অন্ধকার হতে আমাকে টেনে তুলে আলোর দিশা দিয়েছে বায়োলজি হেটার্স। বিএইচ শুধু আমার মাঝে স্বপ্নের বীজই বপন করেনি, বরং পরম যত্নে সেই অঙ্কুরকে পরিণতি দিয়েছে। আজ আমি একজন গর্বিত সাদা এপ্রোনের অধিকারী। এই অধিকারের পিছনে সৃষ্টিকর্তা ও আমার পরিবারের পর সবচেয়ে বেশি অবদান যার, তিনি ডা. রাজীব হোসাইন সরকার। ছাত্রছাত্রীর জীবনের গতিপথ পাল্টে দেওয়ার এক অসীম ক্ষমতা নিয়ে জন্মেছেন এই মানুষটি৷ তার এই ক্ষমতা ব্যয় হোক বৃহত্তর কল্যাণে, শতসহস্র দিকভ্রান্ত ছাত্র-ছাত্রী পঙ্গপালের মতো ছুটুক মানবতার সেবায়, এই প্রত্যাশায়!